চুল আচড়াবার প্রধান উপকরন হচ্ছে চিরুনী। মূলত কঠিন বস্তু হতে চিরুনী প্রস্তুত করা হয়। আমরা প্রতিদিন বেশ কয়েকবার চিরুনী ব্যবহার করে থাকি। এতে করে আমাদের মাথার রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। চুলের ধরন অনুযায়ী সঠিক চিরুনী ব্যবহার করা না হলে আমাদের মাথার ত্বক এবং চুল ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।
বাঁশের চিরুনীগুলো পেয়ে যাবেন বড়, ছোট এবং মাঝারি আকারে।
বাঁশের চিরুনী (ছোট) – ৫.৩”
বাঁশের চিরুনী (বড়) – ৬.৫”
১। প্লাস্টিকের বা অন্যান্য চিরুনী দিয়ে চুল আচড়ালে যে তাপ উতপন্ন হয় সেটি চুলের জন্য ক্ষতিকর। এতে চুল নষ্ট হয়। বাঁশের চিরুনী ব্যবহার করলে সাধারনত এই সমস্যা হয় না।
২। বাঁশের চিরুনী ব্যবহার করলে মাথার ত্বকে লুকিয়ে থাকা ময়লা বেরিয়ে আসে। যার ফলে মাথার ত্বক পরিস্কার থাকে।
৩। বাঁশের চিরুনী নিয়মিত ব্যবহার করলে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। এতে চুলের বৃদ্ধি নিশ্চিত হয়।
৪। বাঁশের চিরুনী নিয়মিত ব্যবহার করলে খুশকী হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। যার ফলে এটি ব্যবহার করলে চুল পরা কমতে পারে।
৫। বাঁশের চিরুনী ব্যবহারে চুল ভেংগে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। নিয়মিত বাঁশের চিরুনী ব্যবহার করলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
ব্যবহারঃ
১। নিয়মিত বাঁশের চিরুনী ব্যবহার করুন চুলের সৌন্দর্য্য ঠিক রাখুন।
২। মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে বাঁশের চিরুনী ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩। খুশকীর সমস্যা থেকে বাচতে বাঁশের চিরুনী ব্যবহার করুন।
৪। চুল পরা সমস্যা কমাতে এবং চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে আপনার পছন্দের তালিকায় বাঁশের চিরুনী রাখুন।