তৈলাক্ত তেল সবসময়ই বিরক্তিকর। একই সাথে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব সামলানো কঠিন। এই সমস্যা সমাধানের জন্য অনেকে নানারকম প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকেন। প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব
কমানোর জন্য ফুলার আর্থ বা মূলতানী মাটি বেশ ভালো একটি পণ্য। এটি ব্যবহারে প্রাকৃতিক ভাবে মুখের দাগ দূর হয় এবং উজ্জ্বলতা বাড়ে।
উপাদানঃ
ফুলার আর্থ বা মুলতানী মাটি তে অ্যালুমিনিয়াম সিলিকেট সহ নানারকম খনিজ উপাদান রয়েছে।
ফুলার আর্থের উপকারিতাঃ
১। ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নিতে ফুলার আর্থের জুড়ি নেই। যার ফলে তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে এটি বেশ উপকারী।
২। মুখে ব্রণের দাগ দূর করতে ফুলার আর্থ দারুন ভুমিকা পালন করে। সপ্তাহে ২-৩ দিন এটি ব্যবহার করলে মুখের ব্রণের দাগ দূর হবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে।
৩।মুখে সুরযের পোড়া দাগ বা পিগমেন্টেশন দূর করতে ফুলার আর্থের অবদান অসামান্য।
৪। ত্বক নরম ও কোমল রাখতে ফুলার আর্থের জুড়ি নেই।
৫। ফুলার আর্থ স্ক্রাব হেসেবে অত্যন্ত সহায়ক। এটি স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করলে ব্ল্যাক হেডস এবং হোয়াইট হেডস দূর করতেও দারুন ভুমিকা পালন করবে।
৬। ফুলার আর্থ মুখের রোমকুপের ময়লা ভেতর থেকে পরিষ্কার করে যার ফলে ত্বকের অবাঞ্ছিত দাগ দুরীভুত হয়।
৭। ত্বককে বার্ধক্যের ছাপ থেকে মুক্ত রাখতে ফুলার আর্থের জুড়ি নেই। এটি ত্বক টানটান করে এবং স্কিন সমান করতে সাহায্য করে। যার ফলে ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ থাকে না।
৮। রুক্ষ এবং প্রাণহীন চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ফুলার আর্থের ভুমিকা রয়েছে।
ফুলার আর্থের ব্যবহারঃ
১। প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের যত্নে ফুলার আর্থে ব্যবহার করা যেতে পারে।
২। ত্বককে বার্ধক্যের ছাপ থেকে মুক্ত রাখতে ফুলার আর্থ ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩। মুখে ব্রণের দাগ দূর করতে ফুলার আর্থ ব্যবহার করা যেতে পারে।