মধু হলো এক প্রকারের মিষ্টি ও ঘন তরল পদার্থ যা মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস হতে তৈরি করে এবং মৌচাকে সংরক্ষণ করে। এটি উচ্চ ওষুধ এবং একটি ভেষজ তরল এবং এটি অত্যন্ত সুপেয়। প্রকৃতিতে অনেক রকমের মধু পাওয়া যায়।তার মধ্যে অন্যতম সরিষা ফুলের মধু।অন্যান্য মধুর ন্যায় এটির রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য গুনাগুন। সরিষা ফুলের মধু হালকা হলুদ বর্ণের এবং এটি খেতে খুবই মিষ্টি।
উপাদানঃ
সরিষা ফুলের মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ বি এবং সি। সরিষা ফুলের মধু পুরোপুরি কোলেস্টেরল মুক্ত।
সরিষা ফুলের মধুর উপকারিতাঃ
১।সরিষা ফুলের মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
২।হার্ট শক্তিশালী করতে সরিষা ফুলের মধুর ভুমিকা অনেক। নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু সেবন করলে হার্টের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে।
৩।কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সরিষা ফুলের মধু দারুন কার্যকর সমাধান দিতে পারে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার দীর্ঘদিনের ভুগছেন তারা নিয়মিত খাদ্য তালিকা সরিষা ফুলের মধু রাখলে ভালো ফল পেতে পারেন।
৪। অনিদ্রা নিরাময়ে সরিষা ফুলের মধুর ভূমিকা রয়েছে। নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু সেবন করলে অনিদ্রা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভব।
৫। সর্দি কাশি এবং ঠান্ডা রোগে প্রতিরোধে সরিষা ফুলের মধু একটি কার্যকর সমাধান হতে পারে।
৬। শীতকালে গলার স্বর ভেঙ্গে গেলে সরিষা ফুলের মধু সেবন করলে ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
৭।শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে সরিষা ফুলের মধু দারুন ভূমিকা রাখতে পারে।
৮।হজমের সমস্যা সরিষা ফুলের মধু একটি দারুন সমাধান। যারা হজমে সমস্যা ভুগছেন তারা নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু সেবন করলে ভালো ফল পেতে পারেন।
৯। ডায়রিয়া নিরসনেও সরিষা ফুলের মধুর অনেক ভূমিকা রয়েছে।
সরিষা ফুলের মধুর ব্যবহারঃ
১। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে নিয়মিত খাদ্য তালিকায় সরিষা ফুলের মধু রাখা যেতে পারে।
২। হার্টের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু সেবন করা যেতে পারে।
৩। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত খাদ্য তালিকায় সরিষা ফুলের মধু রাখা যেতে পারে।
৪। সর্দি কাশি এবং ঠান্ডা রোগ প্রতিরোধে নিয়মিত সরিষা ফুলের মধুর সেবন করা যেতে পারে।
৫। হজম শক্তি বাড়াতে নিয়মিত সরিষা ফুলের মধু সেবন করা যেতে পারে।
