মধু এক প্রকারের মিষ্টি ও ঘন তরল পদার্থ যা মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস হতে তৈরি করে এবং মৌচাকে সংরক্ষণ করে। এটি উচ্চ ওষুধ এবং ভেষজ তরল এবং এটি অত্যন্ত সুপেয়। প্রকৃতিতে অনেক রকমের মধু পাওয়া যায়।তার মধ্যে অন্যতম লিচু ফুলের মধু।অন্যান্য মধুর ন্যায় এটির রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য গুনাগুন। লিচু ফুলের মধু হালকা বাদামী বর্ণের এবং এটি খেতে খুবই সুস্বাদু। লিচু ফুলের মধু খাওয়ার সময় অনেক সময় মধুতে লিচু ফুলের স্বাদ পাওয়া যায়।
উপাদানঃ
লিচু ফুলের মধু তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্রূক্টোজ, গ্লূকোজ, এনজাই্ম, অ্যামিনো এসিড, মিনারেল এবং ভিটামিন
লিচু ফুলের মধুর উপকারিতাঃ
১। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে লিচু ফুলের মধুর ভূমিকা অনেক
২। হার্ট শক্তিশালী করতে লিচু ফুলের মধুর অসামান্য অবদান রয়েছে। নিয়মিত লিচু ফুলের মধু সেবন করলে হার্টের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে।
৩। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে লিচু ফুলের মধু দারুন কার্যকর সমাধান দিতে পারে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার দীর্ঘদিনের ভুগছেন তারা নিয়মিত খাদ্য তালিকায় লিচু ফুলের মধু রাখলে ভালো ফল পেতে পারেন।
৪। অনিদ্রা নিরাময়ে লিচু ফুলের মধু সমাধান দিতে পারে। নিয়মিত লিচু ফুলের মধু সেবন করলে অনিদ্রা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভব।
৫। সর্দি কাশি এবং ঠান্ডা রোগে প্রতিরোধে লিচু ফুলের মধু ভূমিকা রাখতে পারে।
৬। গলার স্বর ভেঙ্গে গেলে লিচু ফুলের মধু সেবন করলে ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
৭। শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে নিচু ফুলের মধু ভূমিকা রাখতে পারে।
৮। হজমের সমস্যায় লিচু ফুলের মধু দারুন সমাধান। যারা হজমে সমস্যা ভুগছেন তারা নিয়মিত লিচু ফুলের মধু সেবন করলে ভালো ফল পেতে পারেন।
৯। ডায়রিয়া নিরসনেও লিচু ফুলের মধুর অনেক ভূমিকা রয়েছে।
লিচু ফুলের মধুর ব্যবহারঃ
১। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে নিয়মিত খাদ্য তালিকায় লিচু ফুলের মধু রাখা যেতে পারে।
২। হার্টের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিয়মিত লিচু ফুলের মধু সেবন করা যেতে পারে।
৩। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত খাদ্য তালিকায় লিচু ফুলের মধু রাখা যেতে পারে।
৪। সর্দি কাশি এবং ঠান্ডা রোগ প্রতিরোধে নিয়মিত লিচু ফুলের মধু সেবন করা যেতে পারে।